আহ্বান
কিশোর পত্রিকা কাকাড্ডা সব সময় উৎসাহিত করে কিশোর লেখকদের। এসব লেখায় হয়তো আনাড়ি ছাপটাও কখনো খুব স্পষ্ট। কিন্তু এই লেখার চর্চাটা ধরে রাখা খুব জরুরী।
কিশোর পত্রিকা কাকাড্ডা সব সময় উৎসাহিত করে কিশোর লেখকদের। এসব লেখায় হয়তো আনাড়ি ছাপটাও কখনো খুব স্পষ্ট। কিন্তু এই লেখার চর্চাটা ধরে রাখা খুব জরুরী।
কিছু পবিত্র সময় আমাকে ছুঁয়ে মেঘঘন নীলে সাজায় অসুর পূজার নৈবেদ্য, গোগ্রাসে গিলে মহাকাল। কিন্তু আমি তো হতে চেয়েছি ক্লান্ত … আরো পড়ুন…
কনিষ্ঠা, অনামিকারা কথা বলছে না কারো চুল, কারো চোখ, কারো হেঁটে যাওয়ায় কিচ্ছুটি হচ্ছে না আমার। টি-স্টলে নেই স্বপ্নের আনাগোনা। … আরো পড়ুন…
ভাই, আমি কবিতা লিখে মানসিক আনন্দ পাই। যে ইলেমেন্ট গুলা, যে কল্পনা গুলা আমাকে নক করে আমি তাদের সাথে কথা বলে আনন্দ পাই। আমার কবিতা কেমন হলো সেই সম্পর্কে আমার তেমন মাথাব্যথা নেই। কবিতা টাইট হইলো কিনা না হইলো সেই সম্পর্কেও আমি বিন্দুমাত্র ভাবিনা। কারো পছন্দ হলে ছাপাবেন, না হলে নাই। আমি সময়ের টিপিকাল উপাদানজাত কবি হয়ে মুখবইয়ে কারো পা চাটাচাটি করতে রাজী না, তাছাড়া রুচিও হয়না ঐ সবের। সত্যি কথা বলতে কি, কবিতার ক্ষেত্রে আমার কোন দায়বদ্ধতা নেই। কারো রুচির প্রতিও আমি দায়বদ্ধ নই।
কবিতার পোশাক বলা যেতে পারে তার ছন্দকে । ছন্দের সাজসজ্জায় দামি পোশাকে আলোড়িত হতে থাকে কবিতার দেহ । একটা সুন্দর পোশাক খুঁজে বের করা যেমন সহজ কর্ম নয় তেমনি রাজসিক ছন্দের জন্ম দেওয়ায় জন্যে কবিকে গিলতে হয় আগুনের ধৈর্য । আর তারপর ছড়িয়ে দিতে হয় খুব গরমের মাঝে বাচ্চাদের জিভে লেগে থাকা আইসক্রিমের আবেশ । পোশাকবিহীন মানুষের কল্পনা যেমন কষ্টকর , তেমনি ছন্দহীনতা কবির মহাপাপ । ছন্দহীন কবিতা এক খোঁড়া-নগ্ন দেবতা । যার পায়ে সাপের আদর জড়িয়ে থাকে ।