ক্রিয়েশন মিথঃ অন্য আলোয় সৃষ্টতত্ত্ব (পর্ব-২)

(প্রথম পর্বের পর) ওয়ার্ল্ড প্যারেন্ট মিথ দুইটি ভিন্ন সত্ত্বার মিলনের ফলে জন্ম নেয় আমাদের এই ইউনিভার্স, সংক্ষেপে এই হচ্ছে ওয়ার্ল্ড … আরো পড়ুন…

ক্রিয়েশন মিথঃ অন্য আলোয় সৃষ্টতত্ত্ব (পর্ব-১)

মিথ শব্দটা এসেছে গ্রীক ‘মিথোস’ থেকে যার অর্থ করলে দাঁড়ায় গল্প। আসলেও মিথ বলতে আমরা গল্পই বুঝি, রুপকথার গল্প, দেবদেবীদের … আরো পড়ুন…

ব্লাড ঈগলঃ নিষ্ঠুরতা যেখানে শিল্প

নবম শতকের ইংল্যান্ড। দুর্ধর্ষ লুটেরা জলদস্যু ভাইকিংদের উৎপাতে অতিষ্ঠ অ্যাংলো স্যাক্সনরা। প্রতি গ্রীষ্মে নর্দার্ন ইংল্যান্ডের উপকূলে নোঙর করে ভাইকিংরা। হত্যা … আরো পড়ুন…

Loading

অরিগ্যামি

অরিগ্যামি আমাদের অনেকের কাছে এক অপরিচিত নাম।তবে তোমাদের সামনে এর পরিচয় তুলে ধরলে তোমাদের বুঝতে সুবিধা হবে। অরিগ্যামি হল একটি … আরো পড়ুন…

Loading

২৫শে বৈশাখের গল্প!

“ছোট প্রাণ, ছোট ব্যথা ছোট ছোট দুঃখকথা. নিতান্তই সহজ সরল,. সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি. তারি দু’চারিটি অশ্রুজল । নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘন ঘটা. নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ । অন্তরে অতৃপ্তি রবে, সাঙ্গ করি মনে হবে. শেষ হয়ে হইল না শেষ ।”

Loading

আকাশের ছাদের বসে থাকা পাখির পালকের নাম কবিতা

কবিতার পোশাক বলা যেতে পারে তার ছন্দকে । ছন্দের সাজসজ্জায় দামি পোশাকে আলোড়িত হতে থাকে কবিতার দেহ । একটা সুন্দর পোশাক খুঁজে বের করা যেমন সহজ কর্ম নয় তেমনি রাজসিক ছন্দের জন্ম দেওয়ায় জন্যে কবিকে গিলতে হয় আগুনের ধৈর্য । আর তারপর ছড়িয়ে দিতে হয় খুব গরমের মাঝে বাচ্চাদের জিভে লেগে থাকা আইসক্রিমের আবেশ । পোশাকবিহীন মানুষের কল্পনা যেমন কষ্টকর , তেমনি ছন্দহীনতা কবির মহাপাপ । ছন্দহীন কবিতা এক খোঁড়া-নগ্ন দেবতা । যার পায়ে সাপের আদর জড়িয়ে থাকে ।

Loading

হলুদ প্রশান্তির দিন

তার আঙুলের ঘ্রাণ, শাড়ির আঁচলের মিষ্টি শব্দ, রিনরিনে হাসির দৃশ্য আর আমাকে চুমু খাবার মুহূর্ত সবকিছু আমার মুখস্ত ছিল। মা কোথাও বাইরে গেলে প্রথমে চুমু খেতেন আমাকে, তারপর বাবাকে। আমার সেই মা, যাকে আমি কোনো ঈশ্বরী ভাবতাম, তিনি আমাকে প্রাণভরে সেদিন চুমু খেলেন একবার, তারপর কয়েকবার।

Loading

ছায়া কাহিনী

আমি ভয়ে ভয়ে পেছনে যাচ্ছি। তারা হিংস্র জন্তুর মতো আমার দিকে এগুতে লাগল। যেকোনো সময় অসহায় আমাকে তীব্র আঘাত করবে তারা। আমি নিরুপায় হয় চোখ বন্ধ করতে গেলাম। ঠিক তখন কি যেন একটা ঘটে গেল! যেমন ঘটেছিলো আমার ছায়াটা ছেড়ে চলে যাওয়ার সময়। হুটহাট করে ক্ষুদ্র ঝড়ের মতন করে কালো অবয়বটা ঘরে প্রবেশ করে। বিশাল হাতে আমাকে ঘিরে দাঁড়ায়। ছদ্মবেশী ছায়াগুলো অপ্রতিভ হয়ে ওঠে। তাদের নিজ গোত্রের কাউকে তারা আঘাত করবে না।

Loading

রক্তাশ্রু

আজ আকাশটা ভারী করে খুব রক্তের বৃষ্টি ঝরছে। ঠিক চোদ্দদিন পর বৃষ্টি হচ্ছে। সে আমার সব রক্ত প্রায় খেয়ে শেষ করে এনেছে। আমি এখন খুব জোরে এক হেঁচকা টানে সময়ের সেই লাল বেপরোয়া ঘুড়িটার লেজ ছিঁড়ে রক্ত নদীতে ভাসব। আমার কাগজের নৌকা দিয়ে। আমার কাঁচের জানালার ওপাশ থেকে লালমতন পাখিটা দেখছে আমার ঘর। কিছু টুকরো টুকরো ছড়ানো ছিটানো কাগজ। অসংখ্য কাগজের তৈরি নৌকা। আমি আর আমার ফুলতোলা চাদরে তার লাশ। আচ্ছা আমি কি একজন খুনি?

Loading

আলোকিত আঁধারে

আমাদের বৈঠকখানা ভেঙ্গে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল । এই জায়গা অন্য কাজে ব্যবহার করা হবে । তখন শুরু হল আমার কান্নাকাটি । সবাই আমাকে এই বলে সান্ত্বনা দিল যে আয়নাটা আমাদের ঘরে নিয়ে যাওয়া হবে । কিন্তু তবুও আমার জানি কেমন একটা অনুভূতি হয়েছিল । মনে হচ্ছিল যেন কিছু হারিয়ে গেছে বা যাচ্ছে । কিন্তু তাকে ধরে রাখার ক্ষমতা আমার ছিল না ।

Loading