এখন কথা হচ্ছে, Li-Fi জিনিসটা কাজ করে কিভাবে? এখানে মূলত লাইট বাল্বকেই ওয়্যারলেস রাউটার হিসেবে কাজে লাগানো হয়। Wi-Fi তে যেখানে বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে তথ্য প্রেরণ করা হয়, Li-Fi তে সেখানে আলোক তরঙ্গ ব্যবহার করেতথ্য প্রেরণ করা হয়। বেতার তরঙ্গের চেয়ে আলোক তরঙ্গের কম্পাঙ্ক প্রায় দশ হাজার গুণ বেশি হওয়ায়, এই Li-Fi, Wi-Fi এর চেয়ে প্রায় দশ হাজার গুণ দ্রুত গতিতে তথ্য প্রেরণ করতে পারে!
বয়ঃসন্ধি একটা সাংঘাতিক সময়। আপনার মেয়ে বা ছেলে আপনার চোখের সামনে বদলাবে। আপনি চাইবেন তাকে অভ্যস্ত চোখে শিশুর মতন দেখতে কিন্তু প্রকৃতি তো তার নিয়মেই চলবে। পরিবর্তনগুলো স্বাভাবিক ভাবে নিন। সন্তানের পাশে থাকুন। এ সময়ে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি একটা টান আসবে, এটা স্বাভাবিক। বন্ধুত্ব হতে দিন। প্রেম ভালবাসার যে শুধু শরীরের বিষয় নয়, মানসিক পরিপক্কতার জন্য অপেক্ষা করতে হয় এর জন্য সেটা বলুন সন্তানকে। প্রকৃতির খামখেয়ালি আপনার শিশু ভাল ভাবে চেনে না বলে কখনো কখনো সে নিজেকে অপরাধি ভাবতে পারে।
ঠগীরা সুযোগ মত নিঃসঙ্গ পথচারীদের ও হত্যা করত। হত্যার পর লাশগুলো গোলাকৃতি কবরে কবর দেয়া হত। সেই কবরদেয়ার প্রক্রিয়া ও রীতিমতো বিশাল নিয়ম অনুসারে হত। সময় পেলে অন্য কোনদিন লিখব। ওহ আর একটা কথা না বললেই নয়, এই ঠগী দের ধ্বংস করেছিল স্লীমান নামক এক ইংরেজ।তিনি শুধু ঠগীদের এই ভয়াবহ পেশা থেকে সরিয়েই আনেন নি, তাদের পুনর্বাসন ও করেছেন। ঠগীদের হাতে নির্মিত একটা কার্পেট এখনো ইংল্যান্ড এর রাজপ্রাসাদে আছে। ঠগীদের ইংরেজ রা বলত Thuggee, এখান থেকেই ইংরেজি শব্দ Thug এর উৎপত্তি। এছাড়া Confession of a Thuggee নামক একটি বিখ্যাত উপন্যাস আছে, উপন্যাস টা খুবই সুখপাঠ্য, তবে বাস্তবতা বিবর্জিত ও লেখকের কল্পনা প্রসূত। সারা ভারত জুড়ে ছড়িয়ে ছিল ঠগীরা, ব্যতিক্রম ছিল না বাংলাও। আরও ভাল করে বলতে গেলে, কলকাতার কালীঘাট ছিল সমস্ত ঠগীদের তীর্থক্ষেত্র। লুটের মাল থেকে কিছুটা অংশ সব সময় সরিয়ে রাখা হত কালীঘাটে নিবেদনের উদ্দেশ্যে। এছাড়া বাংলার ঠগীরা ছিল বাকিদের থেকে আলাদা।