আত্মহত্যা প্রসঙ্গে দু’টি কথা
আত্মহত্যা থামানোর আরেকটা গুরত্বপূর্ন স্টেপ হলো, বিচারহীনতার বিরুদ্ধে দাঁড়ানো। কর্তৃত্ববাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ান। বিচার পরিবর্তনের জন্য তরুনরা যখন কোন এজেন্সি পায় না, তখন আত্মহত্যা বাড়ে।
আত্মহত্যা থামানোর আরেকটা গুরত্বপূর্ন স্টেপ হলো, বিচারহীনতার বিরুদ্ধে দাঁড়ানো। কর্তৃত্ববাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ান। বিচার পরিবর্তনের জন্য তরুনরা যখন কোন এজেন্সি পায় না, তখন আত্মহত্যা বাড়ে।
পৃথিবী থেকে প্রায় ২০০ মিলিয়ন মাইল দূরের রুয়েগু(Ryugu) নামের এক গ্রহাণু পৃষ্ঠে জাপানি মহাকাশ সংস্থা (Japan Aerospace Exploration Agency (JAXA)) … আরো পড়ুন…
বসন্ত ছিলো একসময়ের মহামারী রোগ। ইউরোপের শত মানুষ প্রতিদিন আক্রান্ত হতো এই রোগে। তখন ডাক্তার জেনার গাইয়ের বাঁট থেকে আবিষ্কার করেন বসন্তের প্রতিষেধক।
ঠিকানা- কাউকে খুঁজে বের করার একমাত্র মাধ্যম। বড় শহরে কোনো ঠিকানা খুঁজে পেতে বিড়ম্বনার স্বীকার হতে হয়নি এমন মানুষ হাতে গোণা কয়েকজন। সে তুলনায় মহাবিশ্বের বিস্তৃতি আরো বিশাল।
পুরাণ ও বিজ্ঞান দুইটি আপাতবিরোধী চেতনা। পুরাণ বা মিথ দাঁড়িয়ে আছে মানুষের কল্পনার পিঠে। অন্যদিকে বিজ্ঞান মানে যুক্তি-প্রমাণ।
“সিনেমা করতে চাইলে ঘাটে বাঁধা নৌকার সুতো ছেড়ে দাও,পেছনে যদি নৌকা বাঁধা থাকে, সেটি বারবার তোমাকে পিছু টানবেই”। তারেক মাসুদের মৃত্যুর পর ২০১২ সালে বিভিন্ন সময়ে লেখা তার চলচ্চিত্র সম্পর্কিত প্রবন্ধগুলোকে একত্র করে একটি বই প্রকাশিত হয় “চলচ্চিত্রযাত্রা” নামে। বইটিতে ভূমিকা লিখেছেন তার স্ত্রী ক্যাথরিন মাসুদ। লেখক হবার একটা টান সবসময়ই তার মাঝে ছিল। তিনি বলেছিলেন ‘চলচ্চিত্রকার না হলে লেখক হওয়ার চেষ্টা করতাম।’
দার্শনিক শব্দটা শুনলেই আমাদের প্রথমেই মনে পড়ে সক্রেটিসের কথা। সক্রেটিসকে বলা হয় পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম সেরা দার্শনিক। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলো সক্রেটিস কখনো দর্শনবিষয়ক কিছুই লিখে রাখেন নি। তবুও দর্শনশাস্ত্রে তাঁর অবদান অপরিসীম।
দেজা ভু তখনই ঘটে যখন আমাদের কোন একটা সিচুয়েশন বা কোন মানুষকে পরিচিত মনে হয় কিন্তু তা আমরা ঠিক মনে করতে পারি না, মেমোরিগুলো ধোঁয়াশে থাকে। দেজাভু নিয়ে কাকাড্ডা ডট কমে লিখেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তাহসিন অর্থী।
আমাদের এই ভূখন্ডের ইতিহাস লড়াই সংগ্রামের, বিদ্রোহের। বিদ্রোহের এই ভূখন্ডে বিভিন্ন সময়ে শাসক শ্রেণীর অত্যাচারের প্রতিবাদে দানা বেঁধেছে অসংখ্য বিদ্রোহ। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়াদের একত্রিত হয়ে শোষণের প্রতিবাদে দাঁড়িয়ে যাওয়া নতুন কিছুই নয়। প্রতিবাদ, প্রতিরোধ দমনে শাসকদের তোরজোড়ের মুখে সফল হতে পারে না সব বিদ্রোহ। তবে হাত দিয়ে যেমন সূর্যের আলোকে রুখা যায় না, তেমনি অধিকাংশ বিদ্রোহেই শোষিত, নিপীড়িতদের বিজয় আটকে রাখা যায় না। বাংলার প্রথম সফল বিদ্রোহ ছিলো পাল রাজাদের বিরুদ্ধে কৈবর্ত্যদের বিদ্রোহ। কাকাড্ডার পাঠকদের জন্য কৈবর্ত্য বিদ্রোহের ইতিহাস শুনিয়েছেন কাকাড্ডার নিয়মিত লেখিয়ে অনিন্দিতা সরকার প্রথা।
১৯৪৭ সালের ১৪ ও ১৫ আগস্ট, বিশাল ভারতবর্ষ ভেঙ্গে জন্ম হয় দু’টি রাষ্ট্রের। ভারত, পাকিস্তান। প্রায় একই রকম ভাষা, সংস্কৃতির ভূখন্ডের মাঝে শুধুমাত্র ধর্মের ভিন্নতার কারণে চলে আসে কাঁটাতারের দেয়াল। নিজের ভিটেমাটি ছেড়ে চলে যেতে হয় বহু বাঙ্গালী হিন্দু-মুসলিম পরিবারের। এই বিতর্কিত সীমানাখন্ডনের দ্বায়িত্বে ছিলেন এমন সিরিল র্যাডক্লিফ যিনি আগে কখনো ভারতে আসেননি, জানতেন না ভারতবর্ষের সংস্কৃতি, জনতত্ত্ব সম্পর্কে। র্যাডক্লিফের ভোঁতা কাঁচি যেভাবে আলাদা করে দিয়েছিলো একটি দেশকে সে গল্পই কাকাড্ডা ডট কমে লিখেছেন শেখ সাঈদ।