জিডিপির ভালো-মন্দ, হিসাব-নিকাশ!
জিডিপি নিয়ে কতোই না হইচই। জিডিপির উর্ধ্বমুখী গ্রাফ দেখিয়ে কেউ কেউ বলছেন চমৎকার আগাচ্ছে দেশ। কেউ বা বলছে জিডিপিই কি সব? পড়ুন কাকাড্ডায়…
জিডিপি নিয়ে কতোই না হইচই। জিডিপির উর্ধ্বমুখী গ্রাফ দেখিয়ে কেউ কেউ বলছেন চমৎকার আগাচ্ছে দেশ। কেউ বা বলছে জিডিপিই কি সব? পড়ুন কাকাড্ডায়…
বহু প্রাচীন এই পৃথিবীতে টিকে থাকার সংগ্রামে হারিয়ে গেছে বহু প্রানীর অস্তিত্ব। অস্তিত্বের এই লড়াইয়ে মানুষ সবচেয়ে লড়াকু জীবদের মধ্যে একটি। মানুষের দৈহিক গঠন, বুদ্ধির চর্চা অন্যান্য প্রানীর চেয়ে উন্নত হওয়ায় প্রতিকূল প্রকৃতির সাথে লড়াই করে টিকে থাকা অনেকটাই সহজতর হয়েছে।
অর্থনীতি শব্দটি শুনলেই আমাদের চোখের সামনে যা ভেসে ওঠে তা হলো টাকা-পয়সার হিসেব-নিকেশ, গ্রাফের সোজা-বাঁকা, প্যাঁচানো রেখা। সত্যিকার অর্থনীতির পরিসর … আরো পড়ুন…
সবুজ পাতার ওপর তার উজ্জ্বল সবুজ পাখা মেলে বসে থাকে লুনা মথ। হঠাৎ করেই পাখা দুটিকে ছড়িয়ে দেয় মথটি। পোকাটি তার পাখাগুলোকে সাড়ে চার ইঞ্চির মত বড় করতে পারে যা কি না একটা ছোট্ট আইফোনের সমান দৈর্ঘ্যের!
মূল্যস্ফীতি কে বলায় অর্থনীতির নীরব ঘাতক। এর কারণে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বেড়ে যায়, ফলে ব্যয় করতে হয় বেশী। মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের প্রকৃত আয় কমে যায়। এতে করে সবচেয়ে বেশী ক্ষতি হয় নিম্নআয়ের মানুষদের। আবার মূল্যস্ফীতি একেবারে না থাকলেও হয় না।
On October 20th, 2017, Jagannath University has completed its twelve years of the establishment as a public university. But It … আরো পড়ুন…
ভাষা সৈনিক মোহাম্মদ সুলতান সড়ক। ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার অন্যান্য সড়কের মতো এই সড়কের মধ্যেও একটা স্নিগ্ধ ভাব আমি খুঁজে পাই।
কনিষ্ঠা, অনামিকারা কথা বলছে না কারো চুল, কারো চোখ, কারো হেঁটে যাওয়ায় কিচ্ছুটি হচ্ছে না আমার। টি-স্টলে নেই স্বপ্নের আনাগোনা। … আরো পড়ুন…
আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রকদের প্রতি অনেক কথাই অনেকে বলেন। তবে এই ব্যবস্থার পরিবর্তনের জন্য আমাদের নিজেদেরও কিছু উদ্যোগ নেয়া দরকার। প্রথমেই আমাদের নিজের মধ্যে একটা বিশ্বাস আর আদর্শ দৃঢ় করতে হবে যে, আমরা মোটেই চাকরির জন্য পড়বো না। আমরা পড়বো জানার জন্য, আমরা পড়বো নিজের কৌতুহুলকে মেটাবার জন্য। আমাদের জানতে হবে, আমরা কী করতে চাই। আমরা যা করতে চাই তা যদি আমরা প্রচন্ড ভালোবাসা আর অধ্যবসায় নিয়ে করতে পারি তবে ঐ কাজটায় আমরাই হবো দুনিয়ার সেরাদের একজন। জীবিকার চিন্তা যে করতে হবে না তা না। তবে ঐ জীবিকার পথটা যদি তোমার নিজেরই অপছন্দ হয়, তবে জেনে রেখো, তুমি আর যাই হও কখনোই সুখী হতে পারবে না।
আমি ভাবছিলাম এই যে আমাদের সমাজ, হাইস্কুল পড়–য়া শিক্ষার্থীদেরকে যে এই রকম ‘ম্যাচিউর’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সে ‘ম্যাচিউরটি’টা আসলে কেমন? এজন্যই কাকাড্ডার এই ম্যাগাজিনটির জন্য আমরা যখন লেখা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলাম তখন লেখার কোনো বাঁধাধরা ক্যাটাগরি রাখিনি। বলেছিলাম ইচ্ছে মতো লেখা দিতে। পেছনের কারণটা হলো, আমরা দেখতে চেয়েছিলাম পনেরো থেকে সতেরো বছর বয়সী ছেলে-মেয়েরা আসলে ভাবছেটা কি! ‘ম্যাচিউরিটি’ কিন্তু সত্যিই এসেছে। যারা লেখা দিয়েছে তাদের লেখাগুলো যদি অভিভাবকদের দেখানোর সুযোগ হতো তবেই তারা বুঝতে পারতেন যে, এই ‘ম্যাচিউর’ করে দেয়ার প্রক্রিয়াটা আসলে কতোটুকু যৌক্তিক! যে ছেলেটা জেএসসি পরীক্ষা দিয়ে ত্রিশ বছর বয়সী বেকার যুবকের ভাবনাটা ভেবে ফেলেছে, স্বপ্ন ভঙ্গের স্বাদ পেয়ে গেছে, সে যে ত্রিশ বছর বয়সী যুবকের আবেগের স্বাদ নিতে চাইবে না সে গ্যারান্টিকে দিতে পারে? দ্বায়িত্ব নেয়ার জন্য কাঁধটাকে চওড়া হতে দিন, দূর্বল কাঁধে হাজারো প্রত্যাশার বোঝা চাপিয়ে দিলে কেবল কাঁধটাই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। মন, শরীর আর দ্বায়িত্ববোধ সবগুলো একসাথে বাড়তে দিতে হবে। জীবনের সব জটিলতা কেনো অতো ছোটো বয়সেই জেনে যেতে হবে?