মাংসাশী উদ্ভিদের দ্বিতীয় পর্ব

মাংসাশী উদ্ভিদ,যারা কীটপতঙ্গকে ফাঁদে ফেলার জন্য বিভিন্ন চটকদার কৌশল অবলম্বন করে। উদাহরণ হিসেবে ব্লাডারওর্টকে নেওয়া যেতে পারে। এদের শান্ত পুকুরে জন্মানো ক্ষুদ্র উদ্ভিদ বলে মনে হতে পারে। কিন্তু এরা উদ্ভিদজগতের দ্রুততম শিকারী হিসেবে পরিচিত যা সেকেন্ডের পঞ্চাশ ভাগের একভাগ সময়ে অসতর্ক মশার লার্ভাকে ফাঁদে ফেলতে সক্ষম!

Loading

মাংসাশী গাছ!

মাংসখেকো হিসেবে পরিচিত হলো বাঘ, নেকড়ে, সিংহ। আর উদ্ভিদ যে সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে খাদ্য তৈরী করে সে কথা তো সবারই জানা। উল্টো পোকা-মাকড় উদ্ভিদের পাতা খেয়ে ফেলে। কিন্তু এমন ৭০০ প্রজাতির উদ্ভিদ আছে যে গুলো নিজেরাই পোকা খেয়ে ফেলে। মাংসখেকো এসব আশ্চর্য উদ্ভিদের আটটির ছবি নিয়ে ন্যাট জিও কিডস ম্যাগাজিন থেকে কাকাড্ডার পরিবেশনা-

কলসী গুল্ম
ভেনাস ফ্লাই ট্র্যাপ
হলুদ কলসী গুল্ম
গোখরা পদ্ম
বাটারওর্ট
বানর পেয়ালা
অস্ট্রেলিয়ান সানডিউ
ভাসমান ব্লাডারওর্ট

Loading

ছোট প্রাণ ছোট কথাঃ লুনা মথ

সবুজ পাতার ওপর তার উজ্জ্বল সবুজ পাখা মেলে বসে থাকে লুনা মথ। হঠাৎ করেই পাখা দুটিকে ছড়িয়ে দেয় মথটি। পোকাটি তার পাখাগুলোকে সাড়ে চার ইঞ্চির মত বড় করতে পারে যা কি না একটা ছোট্ট আইফোনের সমান দৈর্ঘ্যের!

Loading

সূর্যডুবি

“যে জীবন ফড়িংয়ের দোয়েলের – মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা”
– জীবনানন্দ দাশ

 

স্বচ্ছ শখের ফটোগ্রাফার। পড়াশোনা করে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেই সুবাদে বসবাস মেঘনার খুব কাছে। মেঘনা পাড়ের জীবন-যাত্রা আর সন্ধ্যা নামার দৃশ্য সে ধারণ করেছে ক্যানন ৭৬০ডিতে।

 

[huge_it_slider id=”3″]

 

Loading

এভারেস্ট

অনেক জল্পনা কল্পনা শেষে ১৮৬৫ সালে ‘রয়েল জিওগ্রাফিক সোসাইটি’ আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের প্রাক্তন জরিপ পরিচালক জর্জ এভারেস্টের নামানুসারে এ শৃঙ্গের নামকরণ করে ‘মাউন্ট এভারেস্ট’। এরপর থেকে Peak- XV হয়ে গেলো মাউন্ট এভারেস্ট! তবে নেপালে স্থানীয়ভাবে একে ‘সাগরমাথা; বা ‘আকাশের দেবী’ এবং তিব্বতের মানুষ একে ‘চোমোলুংমা’ বা ‘মহাবিশ্বের দেবী মা’ বলে ডাকে।

Loading

ক্ষুদ্র প্রাণির কাল দীর্ঘায়ন

শুধু দৃষ্টিই নয়, বরং শ্রবণ আর ঘ্রাণের মতো ইন্দ্রিয়গুলোও কালের দীর্ঘায়ন মেনে চলে। যেমন: মানুষ সর্বোচ্চ ২০ হাজার হার্জ কম্পাঙ্কের শব্দ শুনতে পায়। কুকুর প্রায় ৪০ হাজার, ডলফিন প্রায় দেড় লক্ষ হার্জ আর বাদুড় দুই লক্ষ হার্জেরও বেশি কম্পাঙ্ক শুনতে পায়। তাই স্বাভাবিকভাবেই কুকুর, ডলফিন আর বাদুড়ের কাছে সময় মানুষের চেয়ে ধীরে চলে।

Loading