আমি আছি! আমি নেই!
আমার প্রিয় রং কী? নীল। একই প্রশ্ন যদি একটা পাথর খণ্ডকে জিজ্ঞাসা করা হয়? কোন উত্তর পাওয়া যাবে না। আচ্ছা, … আরো পড়ুন…
আমার প্রিয় রং কী? নীল। একই প্রশ্ন যদি একটা পাথর খণ্ডকে জিজ্ঞাসা করা হয়? কোন উত্তর পাওয়া যাবে না। আচ্ছা, … আরো পড়ুন…
জিডিপি নিয়ে কতোই না হইচই। জিডিপির উর্ধ্বমুখী গ্রাফ দেখিয়ে কেউ কেউ বলছেন চমৎকার আগাচ্ছে দেশ। কেউ বা বলছে জিডিপিই কি সব? পড়ুন কাকাড্ডায়…
ব্রিটিশ আমলের এক দেশে থাকি আমরা। কথাটি হাস্যরসের উদ্রেক করলেই সত্যিটা হচ্ছে, ব্রিটিশরা এ ভূখন্ড ছেড়ে চলে যাওয়া অনেক বছর পরেও, বাংলাদেশ যেনো চলছে ব্রিটিশ কলোনিয়্যাল যুগের আইনে। এই নিয়ে নিজের মতামত তুলে ধরেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, বিতার্কিক অঞ্জন রানা গোস্বামী।
বহু প্রাচীন এই পৃথিবীতে টিকে থাকার সংগ্রামে হারিয়ে গেছে বহু প্রানীর অস্তিত্ব। অস্তিত্বের এই লড়াইয়ে মানুষ সবচেয়ে লড়াকু জীবদের মধ্যে একটি। মানুষের দৈহিক গঠন, বুদ্ধির চর্চা অন্যান্য প্রানীর চেয়ে উন্নত হওয়ায় প্রতিকূল প্রকৃতির সাথে লড়াই করে টিকে থাকা অনেকটাই সহজতর হয়েছে।
অর্থনীতি শব্দটি শুনলেই আমাদের চোখের সামনে যা ভেসে ওঠে তা হলো টাকা-পয়সার হিসেব-নিকেশ, গ্রাফের সোজা-বাঁকা, প্যাঁচানো রেখা। সত্যিকার অর্থনীতির পরিসর … আরো পড়ুন…
সদ্যপ্রয়াত মদাসক্ত ইংরেজ রাজনীতিবিদ ও যুদ্ধাপরাধী, উইন্সটন চার্চিল লিখেছিলেন, “গণতন্ত্র, শাসন করার জন্য অন্যান্য সব সিস্টেমের চেয়ে নিকৃষ্ট।” তেমনি বলা যায়, নৈরাজ্যবাদ সমাজ পরিচালনার জন্য অন্যান্য সব ব্যবস্থার চোখে নিকৃষ্ট। এখন পর্যন্ত মানবসভ্যতায় সকল শাসনতান্ত্রিক সমাজের পতন ঘটেছে, সফল হয়েছে কেবল নৈরাজ্য।
মূল্যস্ফীতি কে বলায় অর্থনীতির নীরব ঘাতক। এর কারণে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বেড়ে যায়, ফলে ব্যয় করতে হয় বেশী। মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের প্রকৃত আয় কমে যায়। এতে করে সবচেয়ে বেশী ক্ষতি হয় নিম্নআয়ের মানুষদের। আবার মূল্যস্ফীতি একেবারে না থাকলেও হয় না।
On October 20th, 2017, Jagannath University has completed its twelve years of the establishment as a public university. But It … আরো পড়ুন…
দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এদেশের বেশির ভাগ মেয়েরই এসবে কিছু যায় আসে না নববর্ষে টিএসসিতে হওয়া যৌন নিপীড়নের ঘটনার প্রতিবাদে যে কয়টি সমাবেশ হয়েছে তাতে আমি মনে করতে পারি না আমার কোনো সহপাঠিনীকে দেখেছি। অথচ সেদিন তারা ঠিকই কেএফসি-বিএফসিতে খেতে গিয়েছে, চেক-ইন দিয়েছে, সেলফি আপলোড দিয়েছে, দিনশেষে আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, “কি পেলি?” আমি ওদের প্রশ্নের উত্তর দেইনি। আমি জানি আমি কি পেয়েছি। আমি সেখানে শুধুমাত্র ঐ মেয়েগুলোর জন্যই দাঁড়াইনি, নিজের জন্যও দাঁড়িয়েছি। আমি প্রতি বছর পহেলা বৈশাখে বেড়াতে যাই, আমি চাই না এ ধরনের ঘটনা আমার সাথে ঘটুক। আমার বড় আপুটার সাথে ঘটুক। ছোট বোনটার সাথে ঘটুক। বান্ধবীদের সাথে ঘটুক। আমি সকলের নিরাপত্তা চাই।
আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রকদের প্রতি অনেক কথাই অনেকে বলেন। তবে এই ব্যবস্থার পরিবর্তনের জন্য আমাদের নিজেদেরও কিছু উদ্যোগ নেয়া দরকার। প্রথমেই আমাদের নিজের মধ্যে একটা বিশ্বাস আর আদর্শ দৃঢ় করতে হবে যে, আমরা মোটেই চাকরির জন্য পড়বো না। আমরা পড়বো জানার জন্য, আমরা পড়বো নিজের কৌতুহুলকে মেটাবার জন্য। আমাদের জানতে হবে, আমরা কী করতে চাই। আমরা যা করতে চাই তা যদি আমরা প্রচন্ড ভালোবাসা আর অধ্যবসায় নিয়ে করতে পারি তবে ঐ কাজটায় আমরাই হবো দুনিয়ার সেরাদের একজন। জীবিকার চিন্তা যে করতে হবে না তা না। তবে ঐ জীবিকার পথটা যদি তোমার নিজেরই অপছন্দ হয়, তবে জেনে রেখো, তুমি আর যাই হও কখনোই সুখী হতে পারবে না।