একজন তারাশঙ্কর
প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তর বাংলা কথা সাহিত্যের এক অবিস্মরণীয় শিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৮৯৮ খৃস্টাব্দের ২৩ জুলাই পশ্চিম বাংলার বীরভূম জেলার লাভপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তর বাংলা কথা সাহিত্যের এক অবিস্মরণীয় শিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৮৯৮ খৃস্টাব্দের ২৩ জুলাই পশ্চিম বাংলার বীরভূম জেলার লাভপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
“সিনেমা করতে চাইলে ঘাটে বাঁধা নৌকার সুতো ছেড়ে দাও,পেছনে যদি নৌকা বাঁধা থাকে, সেটি বারবার তোমাকে পিছু টানবেই”। তারেক মাসুদের মৃত্যুর পর ২০১২ সালে বিভিন্ন সময়ে লেখা তার চলচ্চিত্র সম্পর্কিত প্রবন্ধগুলোকে একত্র করে একটি বই প্রকাশিত হয় “চলচ্চিত্রযাত্রা” নামে। বইটিতে ভূমিকা লিখেছেন তার স্ত্রী ক্যাথরিন মাসুদ। লেখক হবার একটা টান সবসময়ই তার মাঝে ছিল। তিনি বলেছিলেন ‘চলচ্চিত্রকার না হলে লেখক হওয়ার চেষ্টা করতাম।’
দার্শনিক শব্দটা শুনলেই আমাদের প্রথমেই মনে পড়ে সক্রেটিসের কথা। সক্রেটিসকে বলা হয় পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম সেরা দার্শনিক। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলো সক্রেটিস কখনো দর্শনবিষয়ক কিছুই লিখে রাখেন নি। তবুও দর্শনশাস্ত্রে তাঁর অবদান অপরিসীম।
পৃথিবীর প্রায় ২৫৩ মিলিয়ন মানুষের বসবাস দৃষ্টিশক্তি জনিত সমস্যা নিয়ে। এদের মধ্যে ১২ মিলিয়ন রয়েছে ১৫ বছরের কম বয়সী শিশু।১.৪ মিলিয়ন শিশু পুরোপুরি অন্ধ।
বিতার লাইনগুলো শুধুমাত্র শিশুদের কাছেই প্রিয় তা বললে নেহায়েৎ ই ভুল বলা হবে এমন ভাবগাম্ভীর্য বিহীন কবিতা ছোটদের পাশাপাশি বড়দের কাছেও ভালো লাগার ও ভালোবাসার। কেননা সহজ,সরল, হাস্যরসে ভরা অনেক সাধারণ কথা ধারণ করে অনেক বড় বিষয়।
থমত এটা বিবেচনায় আনা দরকার যে, সরল এবং জটিলতাবিহীন কবিতার জন্য এবং পরীক্ষামূলক কবিতার জন্য, ভাষার পরিবর্তনের জন্য জায়গা আছে। কবি ও লেখক
ভাষা সৈনিক মোহাম্মদ সুলতান সড়ক। ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার অন্যান্য সড়কের মতো এই সড়কের মধ্যেও একটা স্নিগ্ধ ভাব আমি খুঁজে পাই।
শির দশকে কবি কণ্ঠে কবিতা পাঠে যে ক’জন কবি বাঙালি শ্রোতার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠেন তাদের মধ্যে একজন রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। ১৯৫৬ সালের ১৬ অক্টোবর জন্ম গ্রহণ করা রুদ্র আজও পরিচিত “প্রতিবাদী রোমান্টিক ” কবি হিসেবে।
“ছোট প্রাণ, ছোট ব্যথা ছোট ছোট দুঃখকথা. নিতান্তই সহজ সরল,. সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি. তারি দু’চারিটি অশ্রুজল । নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘন ঘটা. নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ । অন্তরে অতৃপ্তি রবে, সাঙ্গ করি মনে হবে. শেষ হয়ে হইল না শেষ ।”
আটাত্তরে মেধাতালিকায় স্থান পেয়ে সঞ্জীব ভর্তি হন ঢাকা কলেজে। ক্লাসের ফাঁকে ক্যান্টিনে তাকে পাওয়া যেতো কবিতার বই হাতে। গণিতে দারুন সঞ্জীবের পরিবার চাইতো, সে ইঞ্জিনিয়ার হোক। কিন্তু সঞ্জীবের সিদ্ধান্ত ছিলো সমাজ প্রগতির লড়াই সংগ্রামে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করতে