পোস্টারে ফুল পাখি গাছ
পোস্টারে ফুল পাখি গাছ এই গানটি লিখেছেন আশরাফুজ্জামান। আশরাফ ভাই কাকাড্ডার একজন শুভাকাঙ্খী। আমরা এই গানটিকে ব্যবহার করছি কাকাড্ডার থিম … আরো পড়ুন…
পোস্টারে ফুল পাখি গাছ এই গানটি লিখেছেন আশরাফুজ্জামান। আশরাফ ভাই কাকাড্ডার একজন শুভাকাঙ্খী। আমরা এই গানটিকে ব্যবহার করছি কাকাড্ডার থিম … আরো পড়ুন…
সত্যেন্দ্রনাথ বসু ম্যাক্স প্লাঙ্কের থার্মোডিনামিক্স এন্ড ওয়ারমেস্ট্রবাহলা বইটির একটি কপি পেয়েছিলেন অধ্যাপক দেবেন্দ্রমোহন বসুর (১৮৮৫-১১৯৭৫) কাছ থেকে। তিনি প্লাঙ্কের মতবাদটি যেভাবে উপস্থাপিত করা হয়েছে তার সঙ্গে একমত হতে পারছিলেন না।
“যে জীবন ফড়িংয়ের দোয়েলের – মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা”
– জীবনানন্দ দাশ
স্বচ্ছ শখের ফটোগ্রাফার। পড়াশোনা করে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেই সুবাদে বসবাস মেঘনার খুব কাছে। মেঘনা পাড়ের জীবন-যাত্রা আর সন্ধ্যা নামার দৃশ্য সে ধারণ করেছে ক্যানন ৭৬০ডিতে।
[huge_it_slider id=”3″]
সভার লোক চমকে উঠল, আর টুনটুনি সেই ঢেকুরের সঙ্গে বেরিয়ে এসে উড়ে পালালো।
রাজা বললেন, ‘গেল, গেল! ধর্ ধর্!’ অমনি দুশো লোক ছুটে গিয়ে আবার বেচারাকে ধরে আনলো।
তারপর আবার জল নিয়ে এল, আর সিপাই এসে তলোয়ার নিয়ে রাজা মশায়ের কাছে দাঁড়াল, টুনটুনি বেরুলেই তাকে দু টুকরো করে ফেলবে।
এবার টুনটুনিকে গিলেই রাজামশাই দুই হাতে মুখ চেপে বসে থাকলেন, যাতে টুনটুনি আর বেরুতে না পারে। সে বেচারা পেটের ভিতরে গিয়ে ভয়ানক ছটফট করতে লাগল!
কাকাড্ডার শীত মানেই কর্মব্যস্ততা। প্রত্যাশা রাখি গত তিনটে শীতের মতো আমাদের এবারের শীতও থাকবে কর্মব্যস্ত। কর্মযজ্ঞে ঢুকবার আগে তাই এবার একটা জাগানিয়া অনুষ্ঠান থাকছে। আগামী ২৯শে ডিসেম্বর, বিয়ামের বৃষ্টি বৃক্ষতলায় কাকাড্ডার শীত উৎসব। থাকবে কুড়মুড়ে গান আর হাওয়াই মিঠাইয়ের মতো কবিতা পাঠের আসর। সন্ধ্যায় হবে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন আর ফানুস উৎসব। সেই সাথে হবে মচমচে আলাপ-আলোচনা।
কিশোরগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জের বাইরের কাকাড্ডার সকল সদস্যদের শীত উৎসবের আমন্ত্রণ। এই শীতের উৎসব দিয়েই কাকাড্ডা আবারো তার পূর্ণ উদ্যোম ফিরে পাবে সেই প্রত্যাশাই রাখি।
কিছু পবিত্র সময় আমাকে ছুঁয়ে মেঘঘন নীলে সাজায় অসুর পূজার নৈবেদ্য, গোগ্রাসে গিলে মহাকাল। কিন্তু আমি তো হতে চেয়েছি ক্লান্ত … আরো পড়ুন…
বাঘের রাঁধুনী ।। এক বাঘের বাঘিনী মরে গিয়েছিল। মরবার সময় বাঘিনী বলে গিয়েছিল, ‘আমার দুটো ছানা রইল, তাদের তুমি দেখো।বাঘিনী মরে গেলে বাঘ বললে, ‘আমি কি করে বা ছানাদের দেখব, কি করে বা ঘরকন্না করব। তা শুনে অন্য বাঘেরা বললে, ‘আবার একটা বিয়ে কর, তাহলে সব ঠিক হয়ে যাবে।’ বাঘও ভাবলে, ‘একটা বিয়ে করলে হয়। কিন্ত আর বাঘিনী বিয়ে করব না, তারা রাঁধতে-টাধতে জানে না। এবার বিয়ে করব মানুষের মেয়ে, ‘শুনেছি তারা খুব রাঁধতে পারে।’ এই মনে করে সে মেয়ে খুঁজতে গ্রামে গেল। সেখানে এক গৃহস্থের একটি ছেলে আর একটি মেয়ে ছিল। বাঘ সেই মেয়েটিকে ধরে এনে তার, তার ছানা দুটোকে বললে, ‘দেখ রে, এই তোদের মা।’ছানা দুটো বললে, ‘লেজ নেই, দাঁত নেই, রোঁয়া নেই, ডোরা নেই- ও কেন আমাদের মা হবে! ওটাকে মেরে দাও, আমরা খাই!’ বাঘ বললে, ‘খবরদার! অমন কথা বলবি তো তোদের ছিঁড়ে টুকরো-টুকরো করব!’ তাতে ছানা দুটো চুপ করে গেল। কিন্ত সেই মেয়েটিকে তারা একেবারেই দেখতে পারত না। আর কথায়-কথায় খালি বলত, ‘আর একটু বড় হলেই আমাদের গায়ে জোর হবে, তখন তোর ঘাড় ভেঙ্গে তোকে খাব!’
যদিও, ২০০ বছরের কলোনিয়াল জার্নি, বিশ্বায়ন (পশ্চিমাদের নয়া পলিসি) , আকাশ সংস্কৃতি, তথ্যের অবাধ প্রবাহ সহ নানা নিয়ামকের কারণে আমরা এখন আর ফিরে যেতে পারবনা আমাদের পিছনে। তাছাড়া, আমরা আমাদের বিদ্যমান টুলস নিয়ে কখনো মেরামত করতে পারবনা আমাদের ইতিহাস, আমরা খুব সহজে বাধা দিতে পারবনা সংস্কৃতির আগ্রাসন, প্রবাহ(প্রবাহকে বাধা দেয়া টেকনিকালি পসিবল না); তাছাড়া আমরা এও জানি সংস্কৃতি ধ্রুব না- এটা পরিবর্তনশীল – কাজেই আমরা কিভাবে রুখব cultural ethnocentrism এর প্রভাব? খুব সত্যকথা বলতে গেলে, এর কোন তাত্ক্ষণিক সমাধান নেই।
ভাই, আমি কবিতা লিখে মানসিক আনন্দ পাই। যে ইলেমেন্ট গুলা, যে কল্পনা গুলা আমাকে নক করে আমি তাদের সাথে কথা বলে আনন্দ পাই। আমার কবিতা কেমন হলো সেই সম্পর্কে আমার তেমন মাথাব্যথা নেই। কবিতা টাইট হইলো কিনা না হইলো সেই সম্পর্কেও আমি বিন্দুমাত্র ভাবিনা। কারো পছন্দ হলে ছাপাবেন, না হলে নাই। আমি সময়ের টিপিকাল উপাদানজাত কবি হয়ে মুখবইয়ে কারো পা চাটাচাটি করতে রাজী না, তাছাড়া রুচিও হয়না ঐ সবের। সত্যি কথা বলতে কি, কবিতার ক্ষেত্রে আমার কোন দায়বদ্ধতা নেই। কারো রুচির প্রতিও আমি দায়বদ্ধ নই।