মাংসখেকো হিসেবে পরিচিত হলো বাঘ, নেকড়ে, সিংহ। আর উদ্ভিদ যে সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে খাদ্য তৈরী করে সে কথা তো সবারই জানা। উল্টো পোকা-মাকড় উদ্ভিদের পাতা খেয়ে ফেলে। কিন্তু এমন ৭০০ প্রজাতির উদ্ভিদ আছে যে গুলো নিজেরাই পোকা খেয়ে ফেলে। মাংসখেকো এসব আশ্চর্য উদ্ভিদের আটটির ছবি নিয়ে ন্যাট জিও কিডস ম্যাগাজিন থেকে কাকাড্ডার পরিবেশনা-
সবুজ পাতার ওপর তার উজ্জ্বল সবুজ পাখা মেলে বসে থাকে লুনা মথ। হঠাৎ করেই পাখা দুটিকে ছড়িয়ে দেয় মথটি। পোকাটি তার পাখাগুলোকে সাড়ে চার ইঞ্চির মত বড় করতে পারে যা কি না একটা ছোট্ট আইফোনের সমান দৈর্ঘ্যের!
পৃথিবীতে যত অমীমাংসিত রহস্য রয়েছে তাদের মধ্যে স্টোনহেঞ্জ অন্যতম । এটি একটি প্রাগৈতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ , কবরস্থান এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। স্টোনহেঞ্জ স্থাপনাটি ইংল্যান্ডের উইল্টশায়ারের স্যালসবারির প্রায় ৪ মাইল দূরে স্যালসবারির সমভূমিতে অবস্থিত। এটি নবপ্রস্তরযুগীয়কালে নির্মিত হয়
প্রফেসর শঙ্কু কিংবা শঙ্কর, কাকাবাবুদের মতো যাদের এ্যাডভেঞ্চারের তীব্র নেশা তাদের জন্য বটিকা ইন্ডিকার কোনো ট্যাবলেট যদি সত্যি সত্যি থাকতো তবে তো বেশ হতো। বটিকা ইন্ডিকার ফর্মুলা হয়তো শঙ্কু ছাড়া পৃথিবীর আর কোনো বিজ্ঞানীর জানা থাকলেও তার উৎপাদন হয়তো এতোটা সুলভ নয়।
বলছি ডাকিনীদের গল্প। সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষের অতিপ্রাকৃতিক বা অবাস্তব শক্তি নিয়ে আগ্রহের কমতি নেই। সেই শক্তি কেই আয়ত্তে আনার চিন্তা থেকে এই ডাকিনীবিদ্যার চর্চার শুরু। “ডাক” হল হিন্দু পুরাণের দেবতা শিব এর অনুচর। ডাক বলতে এক ধরনের পিশাচকে বুঝানো হয়ে থাকে। ডাকের স্ত্রী-লিঙ্গ ডাকিনী। ডাকিনী থেকেই ডাইনী শব্দের উৎপত্তি।
ডাইনি-পেত্নী-চুড়েইল ও নারীরা সময়টা মাঝরাত। এই ধরুন রাত ১টা হবে। কোন এক পুরাতন পোড়াবাড়ির সামনে দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। … আরো পড়ুন…
ভাষা সৈনিক মোহাম্মদ সুলতান সড়ক। ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার অন্যান্য সড়কের মতো এই সড়কের মধ্যেও একটা স্নিগ্ধ ভাব আমি খুঁজে পাই।
সত্যেন্দ্রনাথ বসু ম্যাক্স প্লাঙ্কের থার্মোডিনামিক্স এন্ড ওয়ারমেস্ট্রবাহলা বইটির একটি কপি পেয়েছিলেন অধ্যাপক দেবেন্দ্রমোহন বসুর (১৮৮৫-১১৯৭৫) কাছ থেকে। তিনি প্লাঙ্কের মতবাদটি যেভাবে উপস্থাপিত করা হয়েছে তার সঙ্গে একমত হতে পারছিলেন না।
গণিতের রাজ্যে রামানুজনের বিস্তারণ ছিল এলিপ্টিক্যাল ফাংশন, অব্যাহত ভগ্নাংশকরণ, অসীম ধারার উপরে। রামানুজনের শুরুটা হয় এলিপ্টিক্যাল ফাংশনের দ্বারা।
এল ডোরাডো শব্দটির অর্থ হলো স্বর্ণের শহর বা স্বর্ণের মানুষ। কিছু সূত্রমতে প্রাচীন ব্রাজিলীয় উপজাতিরা পূজা করতো ‘এল ডোরাডো’ নামের এক দেবতার।
একটি কিশোর অনলাইন পত্রিকা
এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সকল কন্টেন্ট যথাযথ কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন পূর্বক ও ক্রিয়েটিভ কমনস লাইসেন্স ব্যবহারের শর্তে অবাণিজ্যিক কারণে পুনঃপ্রকাশ, মুদ্রণ, অনুলিপি, প্রতিলিপি ও বিতরণ করা যাবে।